Subscribe Us

Header Ads

বন্ধু | ভার্সিটি পড়ুয়া পাঁচ মেয়ে আর এক ছেলের গ্রুপের বিশেষ গল্প | পর্ব ১৬

বন্ধু | ভার্সিটি পড়ুয়া পাঁচ মেয়ে আর এক ছেলের গ্রুপের বিশেষ গল্প | পর্ব ১৬

জুলিয়েট বলল, ওরে ছোট্ট খোকা তোমার মত খোকাদের মেয়েদের প্যান্টি দেখলেই মাল পরে যায়। আমি বুঝলাম জুলিয়েট ওর মুডে চলে আসছে। পুরা ডার্টি মাউথ। আমি বললাম তোমার মত আন্টিদের কি দেখা লাগে তাইলে। ও উত্তর দিল চুপ শালা আন্টি ডাকবি না। আমি বললাম কেন? আমি খোকা হইলে তুই আন্টি। ও বলল তোর বয়স হয় নায়। আমি বললাম কেন? তুই ছেলেদের দেখলে সমস্যা না আমি মেয়েদের দেখলে সমস্যা। জুলিয়েট বলল তুই ভাল ছেলে ভাল থাক।

আমি বললাম কেন খারাপের কি হইল। তুই না বলিস সব কথা বলে ফেলতে তাই বললাম। আর তোর সাথে তো চুক্তি আছে গোপন কথা শেয়ার করার চুক্তি। একটু ইমোশনাল টাচ দিলাম। দেখলাম জুলিয়ট খাইছে। ও বলল তুই খারাপ হয়ে গেছস। সব ভাল ছেলেমেয়ে গুলা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। আমি বললাম কেন কে নতুন করে কি করল? বলল তোরে বলা যাবে না। আমি ধরলাম বলতে হবে। কিছুতেই বলবে না। শেষে বলল মিলি আজকাল পর্ন দেখে শুরু করছে। আমি অবাক হওয়ার ইমো দিলাম। জুলিয়েট বলল সত্যি। আমি বললাম কস কি মামা। ওর উত্তর হ্যা। আমি প্রথমে মজা করে দিছিলাম এখন দেখি সত্যি সত্যি দেখে। আমি বললাম ও না হলে রুমে থাকে। বলল ওর রুমমেট যে আপু উনি প্রায়ই হলে থাকেন না। বিয়ে হইছে ঢাকায়। জামাই এর সাথে থাকে, ক্লাস পরীক্ষার চাপ থাকলে এসে এখানে থাকে। রুম ফাকা আর হলে নতুন ব্রড ব্যান্ড সার্ভিস দিছে ও এর ভাল ব্যবহার করছে। আমি বেশ অবাক হলাম। আমি এইবার বললাম দেখ ও এখন খেচছে। ও বলল মিলি কে নিয়ে বাজে কথা বলিস না। ভাল মেয়ে। আমি বললাম তাইলে কি বলব তুই খেচিস? হাসির ইমো দিলাম। বললাম তুই কি দিয়ে খেচিস রে। ডিডলো? শসা? জুলিয়েট বলল তোদের ছেলেদের অদ্ভুত ফ্যান্টাসি। শোন বাংলাদেশে এইসব ডিডলো সহজে পাওয়া যায় না আর শসা দিয়ে মানুষ খেচে না, অন্তত আমি না। আমি প্রশ্ন করলাম তাইলে। জুলিয়েট উত্তর দিল তোর আংগুল আছে আমারো আছে।

এইভাবে আমার আর জুলিয়েটের মাঝে এক নতুন দ্বার উন্মোচিত হল। বাইরে ক্লাসে, আড্ডা আমরা আমাদের স্বাভাবিক আচরন করি আর রাতে ফিরে এসে চ্যাটে আমাদের সেক্সুয়াল ফ্রাস্ট্রেশন গুলো বের করে দেই। নিজেদের মাঝে শেয়ার করি। ফলে আমাদের বন্ধন আর দৃঢ তবে তা গোপনে। একদিন জুলিয়েট বলল তোরা আমার মত টমবয় টাইপ মেয়েদের পছন্দ করিস না। পাওলো আজকাল পাত্তাই দিতে চায় না। আমি বললাম তোর পাওলো একটা গাধা। আর তুই টমবয় হইলে কবে। জুলিয়েট বলল জানি জানি। তোরা ফারিয়ার মত উচু দুদ পাছাওয়ালী কে পছন্দ করিস। আমি বললাম সত্য না কথা। ছেলেদের পছন্দের নানা রকম আছে। কেউ উচু চায় কেউ চায় সমতল আর কেউ মাঝারি। আর তোর উচু না কে বলল। শালা আজকে যে জিন্স পরে আসছিস সাথে ফতুয়া। তোর পাছা তো আর ঐ ফতুয়ায় ঢাকা পরে না। যা লাগতাছিল না মামা। খাসা। পর্নে যেমন দেখায় না তেমন ঠাস ঠাস করে চাপড় দিতে ইচ্ছে করতেছিল তোরে। আর তোর বগল সবসময় ভেজা থাকে কেন? বাল কামাস না। ও বলে কামাই আর ওইটা বাল না। বাল নিচে। আমি বললাম নিচে কি কামানো তোর। ও বলল তোর কি কামানো? আমি বললাম না। বালের জংগল থেকে ক্ষেপে গেলে মাঝে মাঝে বের হয়ে আসে। রেগেমেগে চারপাশে সাথি খুজে। জুলিয়েট বলে উফ। ওর উত্তর শুনে ঝোকের মাথায় আরেকটা বাধা ভাংগি সেইদিন। চ্যাট করতে করতেই ফোন দিই জুলিয়েট কে। 

প্রথম রিংগে ধরে না। চ্যাটে লিখে কি চাস। আমি লিখলাম তোকে। লিখল কথা বললে এইখানে বল এত রাতে ফোনে না। আমি লিখলাম তোর হাস্কি ভয়েস শুনব। আরেকবার ফোন দিতে ধরল। বলল কি চাস। আমি বললাম তোকে বললাম না, তোর ভয়েস শুনতে চাই। বলল শালা খারাপ হয়ে গেছিস। আমি বললাম তোর সাথে মিশি না। এইভাবে আস্তে আস্তে আমাদের চ্যাটের সাথে সাথে শুরু হল রাতে ফোনে কথা বলা। ফোনে নিয়মিত কথা হত না রাতে কিন্তু মাঝে মাঝে কথা হত। কথা হত সব নিয়ে স্বাভাবিক জিনিসপত্র থেকে সেক্সুয়াল টোন আছে এমন সব নিয়ে। 

একদিন চ্যাট করার সময় লিখল ওর ফ্যান্টাসি বৃষ্টিতে সেক্স করার। মজার ব্যাপার হল সেইদিন বৃষ্টি হচ্ছিল বাইরে। বেশ ঠান্ডা হাওয়া। ঠান্ডায় এমনিতে ধোন দাঁড়িয়ে আছে। এইসময় জুলিয়েট কে ফোন দিলাম। তোর ফ্যান্টাসির অর্ধেক তো সত্যি হচ্ছে রে। বলল কি বুঝাইলি। বললাম বৃষ্টি হচ্ছে। ও বলল শালা মজা নিস। খালি বৃষ্টি হলে হবে মানুষ পাব কই। আমি সুযোগ বুঝে বললাম ধর তুই আর পাওলো এক সাথে ঘুরতে বের হলি। প্রচন্ড ঝড় শুরু হল। তোরা এক শেডের তলায় আশ্রয় নিলি। আশেপাশে কেউ নেই। তোর ফতুয়া ভিজে একাকার। তোর দুদ ভিজে বোটা শক্ত হয়ে ফতুয়ার উপর দিয়ে দেখা যাচ্ছে। পাওলো এর মাঝে ঠান্ডায় কাপছে। তোকে দেখে তোর দুদ দেখে পাওলো গরম হয়ে যাচ্ছে। এইবলে একটু থামলাম। জুলিয়েট বলল তারপর। ওর গলা ভারি হয়ে যাচ্ছে। বুঝলাম শালা গরম হয়ে যাচ্ছে গল্পে। জুলিয়েটের কথা শুনে গল্প বলে চললাম। যদিও গল্পে জুলিয়েট আর পাওলোর তবে আসলে মনে মনে পাওলোর জায়গায় আমি আমাকে বসিয়ে গল্প বলে যাচ্ছিলাম। জুলিয়েটের ফ্যান্টাসির সাথে সাথে আমার ফ্যান্টাসিও চলছিল।



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ