Subscribe Us

Header Ads

বন্ধু | ভার্সিটি পড়ুয়া পাঁচ মেয়ে আর এক ছেলের গ্রুপের বিশেষ গল্প | পর্ব ৪৫ (নতুন আপডেট)

 

বন্ধু | ভার্সিটি পড়ুয়া পাঁচ মেয়ে আর এক ছেলের গ্রুপের বিশেষ গল্প | পর্ব ৪৫ (নতুন আপডেট)  

বন্ধু সিরিজের সকল গল্প গুলঃ বন্ধু | ভার্সিটি পড়ুয়া পাঁচ মেয়ে আর এক ছেলের গ্রুপের বিশেষ গল্প 



সেদিনের ঘটনার পরে প্রায় দুদিন চলে গেল। ফারিয়ার সাথে সেই ঐতিহাসিক পাগলামি করে কিভাবে বাসায় ফিরে এসেছিলাম আমার একদম মনে নেই। 

সেদিন বৃহস্পতিবার ছিল । মাঝখানে শুক্রবার আজ শনিবার। কারো সাথে তেমন কথা হয়নি। গতকাল অর্থাৎ শুক্রবার দিন রাতে জুলিয়েট নক দিয়েছিল টুকটাক পরীক্ষা নিয়ে কথা বলা শেষে ঘুমিয়ে যায়। আর ওকে ঘটি না ! এদিকে সেদিন যে ফারিয়া গেল তারপরে ওর সাথে আর কোন রকমের কোন যোগাযোগ হয়নি। এমনকি সেদিন সন্ধ্যায় আমি ফারিয়াকে ফোন দিয়েছিলাম, ওই ঘটনার পরে মেয়েটা বাড়িতে ঠিকমতো পৌঁছালো কিনা সেটা জানার জন্যই । দুইবার ফোন রিং হওয়ার পরে ফোনটা কেটে যায়। আমি আর দ্বিতীয়বার ওকে কল দেই নি। 

১১ টার দিকে ফেসবুক একাউন্ট থেকে একটা স্ট্যাটাস পোস্ট করে ফারিয়া। স্ট্যাটাসটি এমন, 

 " অদ্ভুত অস্থির অস্বাভাবিক অনুভূতি কূলকিনারা না পেয়ে অথৈ জলে ভাসছি, আমায় কিনারে পৌঁছে দেবে কেউ?" 
স্ট্যাটাসে একটা লাইক দিয়ে আমি ফেসবুক থেকে বেরিয়ে গিয়েছিলাম। 

যাই হোক এখন শনিবার দুপুর দুইটায।  আমি ডিপার্টমেন্টে ঢুকে ক্লাসের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলাম। পেছন থেকে মাহি বলে ডাকলো জুলিয়েট। আমি ওর দিকে তাকিয়ে মুচকি হেসে কিরে বাইরে কেন ক্লাসে যাবি না? 

হ্যাঁ যাবো তো চল। আমি আর জুলিয়েট ক্লাসে ঢুকে বসে পড়লাম আমাদের ঠিক সামনে সুনীতি আর মিলি বসে আছে । আমি সুনিতি কে হই বলে মিলির দিকে তাকালাম। মিলি জিজ্ঞেস করল ফারিয়া কোথায় রে ওকে গতকাল ফোন দিলাম ফোন ধরল না আজকেও ক্লাসে আসেনি? 

পেছন থেকে সাদিয়া জবাব দিল, ফারিয়ার সাথে আমার কথা হয়েছে ওর শরীরটা ভাল না ও ইউনিভার্সিটিতে আজকে আসবে না। ক্লাসে যা যা হয় সব আপডেট যেন ওকে দিয়ে দেয় কেউ। 

 ক্লাসে আর কোন কথা হলো না । ক্লাস শেষে সাদিয়ার কি কাজ আছে ও যাবে নীলক্ষেতে।  মিলির টিউশনি আছে,  সামনে পরীক্ষা  পরীক্ষার মধ্যে টিউশনিতে যেতে পারবে না তাই আজকে অবশ্যই টিউশনিতে যেতেই হবে ওর।  আমি জুলিয়েট আর সুনিতি ডিপার্টমেন্টের সামনের লনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলাম।  পরীক্ষা নিয়ে সবাই বেশ চিন্তিত এবং ব্যস্ত।  কথায় কথায় সুনিতি বলল,  পরীক্ষা নিয়ে বেশ চিন্তিত অনেক কিছু বাকি মাঝখানে অনেকগুলো ক্লাস মিস করার কারণে অনেক কিছুই বুঝতে পারছি না।   জুলিয়েট স্বভাবসুলভ ব্যাপারটাকে একদমই এন ডিপার্টমেন্ট এর এক বড় আপুর সাথে কথা বলতে শুরু করলো। 

সুনিতি জুলিয়েটের দিকে একটু বিরক্তি নজরে তাকিয়ে করলো, তোর কি অবস্থা ? পরীক্ষার প্রিপারেশন কেমন? আমি বললাম আমার এভারেজ আমার কিছু টপিক নিয়ে প্রবলেম আছে। একটা কাজ করি, কালকে তো একটা ক্লাস সকাল ১১ টায়। শেষে আমরা গ্রুপ স্টাডি করি চল। তুই আর আমি বাকি ওরা যদি করতে চায় ভালো নাইলে আমরাই করব। কি বলিস?

আমি বললাম হ্যাঁ করা যায় তাহলে তো ভালই হয়! এগিয়ে যাবে! যদি কোন টপিক আটকে যায় দরকার হলে স্যার অথবা ম্যাডামের সাথে কথা বলবো সবাই মিলে  তাহলে বকা দিতে পাড়বে না। জুলিয়েট হঠাৎ বলল,কি প্ল্যান করছিস তোরা?
আমি বললাম গ্রুপ স্টাডি। আগামীকাল ক্লাসের পরে। জুলিয়েট বলল সম্ভব না কালকে আমার আম্মুর সাথে শপিং এ যেতে হবে। তোরাই কর । এই আজকে আমি বের হই, শরীরটা ভাল লাগছে না সুনিতি তুই যাবি? 

সুনিতি: হ্যাঁ চল । আমি চলে যাই। 

আমি কি করবো তাহলে? 
জুলিয়েট: বসে বসে বড় আপুদের ফিগার চেক আউট কর।
সুনিতি: হিহি হি । 
আমি: ওদের কথায় পাত্তা না দিয়ে আমিও বাসার দিকে রওনা দিলাম। 


রাত ১১টা। 
 কেন জানি ভালো লাগছিল না কিছুই। শুধু সেদিন এর সাথে ঘটে যাওয়া ব্যাপার গুলো বারবার চোখের সামনে চলে আসছিল আর ওর বুবস, হিপ, মুখের এক্সপ্রেশন চোখের সামনে ভেসে উঠছিল আর অস্থির লাগছিল। আমার মনে হল আমি ফারিয়া কে একটা কল দেই! আমার মনে হল থাক যদি কিছু মনে করে। পড়াশোনা একদম মনোযোগ দিতে পারছি না।  
সব কনফিউশন কে ঝেড়ে ফেলে নাম্বারে ডায়াল করলাম । আমি দেখেছি সব সিরিয়াস টাইম গুলোতে সিচুয়েশন গুলারে আরো ইন্টেন্স করার জন্য অটোমেটিক্যালি স্লো হয়ে যায়! এবারও তাই হল, ডায়াল করে ফোনটা স্পিকার মোড়ে দিয়ে দেওয়ার পরেও অনেকক্ষণ প্রায় মিনিট খানিক পরে রিং হওয়া শুরু হলো আমি মনে করেছিলাম ফারিয়ার নাম্বারটা বন্ধ। কিন্তু না রিং হচ্ছে! আমার হার্টবিট অটোমেটিক্যালি বেড়ে গেল! 
এবং যেরকম এক্সপেক্টেশন ছিল সিক্স সেটাই হল ফারিয়া ফোনটা পিক করল না।। আমি আবার ডায়াল করলাম, ফোন পাচ্ছে তো পাচ্ছি এবার যদি ফোন না ধরে তাহলে আর ফোন দিব না। 

যখন একদম আশা ছেড়ে দিয়েছিলাম ঠিক শেষবার ফোন বাজার সময় ফারিয়া ফোনটা পিক করল। 
ফোন ধরে অনেক কিছু বলার ইচ্ছা থাকলেও মুখ দিয়ে কোন কথা বেরচ্ছিল না! ওদিকে ফারিয়ার ও সেইম অবস্থা।। ও কোন কথা বলছিল না। তারপর নিরবতা ভেঙে আমি হ্যালো বললাম, 
কিরে শুনলাম তোর নাকি শরীর খারাপ? 

ফারিয়া জবাব দিল হ্যাঁ। খুব বেশি খারাপ না তবে ব্রিজিং প্রবলেম টা একটু বাড়ছে। আর রওনক এসেছে তাই আর আজকে বের হইনি! 
এখানে মনে করিয়ে দেওয়া ভালো, রওনক ফারিয়ার কাজিন, এবং বয়ফ্রেন্ড। ইদানিং চট্টগ্রামে থাকে অধিকাংশ সময়। ওদের সম্পর্কটা অনেক দিনের এবং ফ্যামিলিগতভাবে ওদের বিয়ে ও প্রায় ঠিকঠাক । 
আমি বললাম ও আচ্ছা, কোন সমস্যা নাই কিন্তু যদি সম্ভব হয় আগামীকাল আসিস, সামনে এক্সাম তো তাই আমি আর সুনীতি গ্রুপ স্টাডি করার প্ল্যান করেছি বাকি কে কে আসবে এখনো বলা যাচ্ছে না! 

ফারিয়া জিজ্ঞেস করল গ্রুপ স্টাডি কোথায় করবি?
আমি বললাম, এখনো পেজ ঠিক হয় নাই এগারোটার ক্লাসটা শেষ হবার পরে ডিসাইড করা হবে।। 

বেশ অনেকক্ষণ চুপচাপ থেকে ফারিয়া বড় একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বলল, মাহি শোন তোর সাথে আমার কালকে কথা আছে । আগামীকাল সকালের সাড়ে নয়টার ক্লাসটা তোর করার দরকার নেই, তুই বাসায় থাকিস আমি তোর বাসায় চলে আসব, খুব গুরুত্বপূর্ণ কিছু ব্যাপার নিয়ে আলোচনা করা জরুরী! আমি আসলে এই ব্যাপার গুলো সবার আগে পরিষ্কার করে রাখতে চাই। আমার কাছে তোর আর আমার সম্পর্কটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

আমি বললাম কোন সমস্যা নাই আমি কালকে ক্লাসটা স্কিপ করলাম তুই চলে আসিস আর আমি সুনীতি কে  বলে দিব যেন ক্লাস শেষ আমার বাসায় চলে আসে,! ওকে তাইলে কাল দেখা হচ্ছে বাই । 


ফারিয়া কি বলবে আগামীকালকে কি হবে, এর আগেও জুলিয়েট আর মিলির সাথে আমার কিছু গোপন গল্প রয়েছে। কিন্তু ফারিয়ার ব্যাপারটা নিয়ে কেন জানি আমি প্রচন্ড রকমের নার্ভাস ফিল করছি। ব্যাপারটা এমন না যে ফারিয়ার সাথে এসব করে আমি প্রচন্ড স্যাটিসফাই হয়েছি এবং এখন পর্যন্ত সবচাইতে বেশি ভাল ফিলিংস ছিল ফারিয়ার সাথে এমনকি ফারিয়ার সাথে যদি ভবিষ্যতে এসব আর কখনো নাও করা হয় তবুও আমি চাইনা ফারিয়া আর আমার মধ্যে কোন দূরত্ব তৈরি হোক। যেমনটা মিলের সাথে হয়েছিল । 

এসব ভাবতে ভাবতে আর ফারিয়া আমার ফোন ধরেছে সেই খুশিতে কখন ঘুমিয়ে গেলাম টেরই পেলাম না । ঘুম ভাঙলো ফোনের অ্যালার্মে নয় টা বাজে । লাফ দিয়ে ওয়াশরুমে গিয়ে ভালো করে ব্রাশ করে , আমার পছন্দের একটা ফতুয়া পড়লাম। তারপর কিচেনে  গেলাম কফি বানাতে । কিছুক্ষণ পরে কাজের বউ আসবে কাজের পর আসার আগেই তাকে ফোন দিয়ে মানা করে দিতে হবে । আমি চাইনা ফারিয়া আসার পরে, ওর সাথে ডিসকাশনের সময় কোন রকমের কোন সেক্রিফাইস করতে। আমি ফুডপাণ্ডার অ্যাপটা খুলে খানাস থেকে  স্যান্ডউইচ এর ওই প্যাক কা অর্ডার করলাম এক্সটা মাস্টার্ড সহ । 

কফিটা হাতে নিয়ে চুমুক দিতে দিতে কলিং ভাবলাম ফারিয়া আসছে । না খাবার আসছে! খাবারটা নিয়ে কফির মুখে আবার কয়েকবার চুমুক দিলাম । অনেক প্রেসার বোধ করছি, কিছু তবুও পুরুষ মানুষের মন তো , ঘুরেফিরে ফারিয়ার সাথে কাটানো সেই সময় গুলো আবার মাথায় চলে আসছে। ফারিয়ার বাকানো শরীর, আগুনের মত বুবস দুইটা, আর ওর সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো ওর আদর অনুভব করার ক্ষমতা। আমার হাতের একটা আঙ্গুলও যদি ও ওর স্ক্রিনের উপরে নড়াচাড়া করে সেটাও অনুভব করে এবং সেইটার বিপরীতে ও রেসপন্স করে ।

আমার মনে পড়ে গেল ফারিয়ার নিপলটা মুখের মধ্যে নিয়ে চুষতে চুষতে ওর বুকটা টিপে দেয়ার অনুভূতিগুলো! উফফ!? 

কলিং বেল বেজে উঠলো?! দরজা খুলে দিলাম! 
দরজায় ফারিয়া চৌধুরী! ক্যাম্পাস এবং আশেপাশের দুই তিনটা ডিপার্টমেন্টের ফার্স্ট ইয়ার থেকে ফিফ্থ ইয়ার এমনকি অনেক টিচারের ক্রাশ ! 
ওকে সুন্দর লাগছে, কালো রঙের একটা কামিজের উপরে লাল রঙের ওড়না। সালোয়ার টাও লাল। টিপিকাল ফারিয়ার স্টাইল। কামিজটা বডির সাথে  লেগে আছে , কোমর পর্যন্ত কাটা। গলা তুলনামূলকভাবে একটু গভীরভাবে কাটা। পেছনে জীপার, আর ঘাড়ে ইউনিভার্সিটি ব্যাগ! 

কেন জানিনা টেনশনই হোক কিংবা হেটে আসার কারণে হোক ওর নাক কিছুটা ঘেমে আছে । অসম্ভব সুন্দর লাগছে ফারিয়াকে। সেদিন যখন ওকে আদর করেছিলাম তার চাইতেও কয়েক গুন সুন্দরী। আমি সারাক্ষণ খালি ও সবি ভাবতেছি দেখে নিজেকে মনে মনে গালি দিলাম । ফারিয়াকে বললাম চল আমার রুমে গিয়ে বসে কি এমন জরুরী কথা বলবি? 

ফারিয়ার রুমে গেল এবং ব্যাগটা রেখে ওয়াশরুমে ঢুকে গেল প্রায় ১৫ ২০ মিনিট পরে ওয়াশরুম থেকে ফ্রেশ হয়ে বেরিয়ে টেবিলের উপরে রাখা স্যান্ডউইচ গুলো মাস্টার দিয়ে একটার পর একটা খেতে লাগলো। আমি জানতাম ও এটাই করবে এই জন্যই স্যান্ডউইচগুলো আনিয়ে রাখছি। বাসায় আসার পরে অলমোস্ট ৪৫ মিনিট হয়ে গেছে আমাদের তেমন কোন সিরিয়াস কথাবাত্রাই হয়নি! দশটা ৩০ বাজে! 

আমি এবার ফারিয়ার দিকে তাকিয়ে বললাম কিরে কিছু বলবি? নাকি এই ছবিগুলো থাকবে একটু পরে সবাই গ্রুপ স্টাডির জন্য চলে আসবে তখন কি বলতে পারবি ?

ফারি আমার দিকে তাকালো এবং খুব বড় একটা দীর্ঘ শেষ হলে বলল, মন দিয়ে শুনিস: দেখ মাহি তুই আগে থেকেই জানিস যে আমি একটা রিলেশনশিপে আছি এবং ওই রিলেশনটা আমার জন্য বেশ ইম্পরট্যান্ট আমার জন্য না শুধু আমার আমার ফ্যামিলির সবার জন্য ইম্পর্টেন্ট । আমি চাইলেও ওই রিলেশনশিপ থেকে বেরিয়ে আসতে পারবো না কারণ জানিস তো রওনক  আমার কাজিন ! আর আমি রওনকের সাথে ভবিষ্যৎ দেখি। এখন যেই জিনিসটা আমাকে অনেক বেশি খোজাচ্ছে সেটা হচ্ছে তোর আর আমার সাথে কত দুই দিন দুইটা ইন্সিডেন্ট হয়েছে । সত্যি কথা বলতে আমি অ্যাক্সিডেন্ট না বলে ইনসিডেন্ট এই কারণেই বলেছি যে ব্যাপারটা আমার কাছে অসম্ভব রকম ভালো লেগেছিল। মানে ভালোলাগা মানে হচ্ছে ব্যাপারটা যে ঘটেছে সেটা ভালো লাগেনি কিন্তু ঘটার সময় তুই আর আমি দুজন মিলে একজন আরেকজনকে যেভাবে আদর করেছি সেই জিনিসটা আমাকে অনেক স্যাটিসফাই করেছে আমি নিশ্চয়ই তোকে বুঝতে পারছি রাইট? হ্যাঁ তুই জানিস আমি অনেক স্ট্রেইট ফরোয়ার্ড এবং ওপেন মাইনডেড। আমার কাছে যেটা ভালো লাগে সেটা ভালো যেটা খারাপ লাগে সেটা খারাপ ওই যে বলে ফেলেছি যে আমার কাছে তোর স্পর্শ গুলো অনেক ভালো লেগেছে অনেক স্যাটিসফাইড ছিল কিন্তু ওই যে আমি চাইলেও যে পারবো না কারণ আমি অন্য কোথাও কমিটেড! 

আমার কত দুইদিন ধরে আমার টেনশন হচ্ছিল এটা নিয়ে তুই কিনা কি ভেবে বসিস, দুই দিনে যা হয়েছে এটা ইমোশনের জায়গা থেকে চিন্তা না করার অনুরোধ করতে আসছি তোকে আমি। আমাদের মধ্যে যেসব হয়েছে এসবের কারণে আমরা রিলেশনশিপে যাব কিংবা আমাদের মধ্যে একটা সম্পর্ক বিলাপ হবে এই ধরনের কোন এক্সপেক্টেশন যদি তোর মনের মধ্যে বাসা বাঁধে তাহলে সেটাকে ঝেড়ে ফেলিস। কারন সেটা আমার পক্ষে একদমই সম্ভব না ! আর আমার খারাপ লাগছিল এই ভেবে যে তুই আমার খুব কাছের একটা বন্ধু তোর মধ্যে যদি আমার জন্য কোন ইমোশন তৈরি হয় আর সেই কারণটা যদি আমি নিজে হই তাহলে আমি নিজেকে কখনোই ক্ষমা করতে পারব না। আমাদের মধ্যে অলরেডি একটা রিলেশনশিপ আছে সেটা হচ্ছে বন্ধুত্বের এই সম্পর্কটাই আমি সারা জীবন টেনে নিয়ে যেতে চাই। 

তুই কি বুঝতে পারছিস আমি কি বলছি?

ফারিয়া একটানা কথাগুলো বলল। তারপর নিঃশ্বাস নিয়ে এক গ্লাস পানি খেয়ে বলল তুই যদি কিছু বলতে চাস বলতে পারিস!
আমিও একটু সময় নিয়ে কথাগুলো গুছিয়ে বলা শুরু করলাম, এক ফারিয়া শুধু তুই না জুলিয়েট মিলি সুনীতি সাদিয়া তোরা চারজনে আমার খুব কাছের বন্ধু এবং খুবই কাছের মানুষ তোদের সাথে আমার যে সম্পর্কটা আছে সেই সম্পর্কটা আমার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেদিন তোর সাথে যে সবকিছু হয়ে গেল সেটা একদমই একটা সাময়িক ইন্সিডেন্ট বা এক্সিডেন্ট তুই যেভাবে বলছিস না কেন আমি সম্পূর্ণ এগ্রি করি। 
এবং আমার মধ্যে তোর বা তোদের প্রতি কখনোই প্রেম বা ভালোবাসার রিলেটেড অনুভূতি তৈরি হওয়ার সুযোগ শূন্য শতাংশ নেই। তবে হ্যাঁ তোর আর আমার মধ্যে যা হয়েছে সেটা একজন পুরুষ এবং নারীর মধ্যে কার আকর্ষণের কারণেই হয়েছে। আসলে তোর সাথে এইসব ব্যাপার নিয়ে কখনো কথা হয় নাই তাই হয়তো বলা হয় নাই আমার কাছে প্রেম আর ভালোবাসা এক জিনিস আর সেক্স আলাদা জিনিস অর্থাৎ আমি ভালো একজনকেই বাসবো , তবে সেক্স কিংবা ফিজিক্যালি ইনভল্ভ আমি অনেকের সাথেই হতে পারি।  আমার কাছে সেক্স বা শারীরিক আকর্ষণটা সম্পূর্ণই একটা চাহিদা, এটা যে কোন সময় যে কোন ভাবে তৈরি হতে পারে। তাই বলে এটা হয়ে যাওয়া মানেই প্রেম বা ভালোবাসা হয়ে যাবে ব্যাপারটা অমন না। তুই সম্পূর্ণ নিশ্চিন্তে থাকতে পারিস। সত্যি কথা বলতে আমি অনেক ভয় পেয়ে গেছিলাম আল্লাহই জানে ফিরে এসে কিনা কি বলে কিন্তু তুই যে এই কথাগুলো বলবি এটা আমার মাথায় আসলেই আসে নাই আর তোর কথাগুলোর জন্য সত্যি সত্যি আমার এখন অনেক রিল ফিল হচ্ছে! 


ফারি আমার দিকে তাকিয়ে বলল তাহলে ওই আর ফাইন কোন প্রবলেম নেই রাইট?
আমি বললাম 100% কোনো প্রবলেম নেই। কোন ইমোশনাল ক্যাচাল  নাই । 
ফারিয়া চেয়ার থেকে উঠে আমার পাশে বেডে বসে আমাকে জড়িয়ে ধরে বলল তুই আমাকে বাজাইলি মাহি বিশ্বাস কর তুই আমাকে বাঁচালি। আমি গত দুইদিন তোর সাথে আমার সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যাবে এই ভেবে অনেক টেনশন করেছি। এখন খুব ফ্রেশ লাগছে! 

ও আমাকে এমন ভাবে জড়িয়ে ধরছে যে ওর গান আর আমার ঠোঁট একদম কাছাকাছি! আমি ওকে বললাম কোন সমস্যা নেই লাইফে এমন ক্রিটিকাল সিচুয়েশন মে বি আরো অনেক আসবে তখন আজকের মত সরাসরি এসে কথা বলবি, আমরা আলোচনা করব যে কোন সমস্যা সমাধান হয়ে যাবে কিন্তু কখনো এমন যেন না হয় সম্পর্কটা নষ্ট না হয়ে যায় । তারপর কানে কাছে ফিসফিস করে বললাম, সম্পর্ক নষ্ট হবে কি আগে তো বন্ধু ছিলাম এখন বন্ধু আছে সাথে আবার বেনিফিট আছে ফ্রেন্ডস উইথ বেনিফিট!! 

ফারিয়া প্রথম ৪-৫ সেকেন্ড পেপারটা বুঝতে পারিনি পরে যখন বুঝতে পারছে তখন আমার পেটে একটা খোচা দিল। এখনো ও আমাকে জড়িয়ে ধরেই আছে ।  জুলিয়েটে সেই কথাটা খুব মনে পড়ে গেল, ফরচুন ফেভারস দ্য ব্রেভ!! ফারিয়ার কানে কানে আবার বললাম, মানসিক স্ট্রেস তো দূর হইছে, শারীরিক স্ট্রেস দূর করা লাগবে ? আমরা একজন আরেকজনের প্রতি ইমোশনালি দুর্বল না হয়েও কিন্তু অনেক কিছুই করতে পারি! কারন আমাদের একজন আরেকজনের স্পর্শ অসম্ভব রকম ভালো লাগে। সরি এখন কথা বলল না শুধু কান পেতে শুনছে! 
তবে হ্যাঁ তুই যদি মনে করিস এসব করলে রওনকের সাথে বিক্রে করা হবে তাহলে আমি তোকে কখনোই প্রেসারাইজ করবো না। 
ফরিয়া কোন জবাব দিল না, আমাকে বুক থেকে ছেড়ে দিয়ে আমার চোখের দিকে তাকিয়ে চোখ দিয়ে কি যেন বলার চেষ্টা করল। তারপর বিছানা থেকে উঠে আমার রুমের বারান্দায় চলে গেল, দাঁড়িয়ে অনেকক্ষণ আকাশের দিকে তাকিয়ে কি কি যেন ভাবল, প্রায় ১০-১২ মিনিট। আমি ওকে ঘাটালাম না। ও যেটা চায় সেটাই হবে । এগারোটা বাজতে ৫ মিনিট বাকি, এমন সময় ফারিয়া ওর বুকের উপরে রাখা ওড়নাটা বারান্দায় টাঙানো কাপড় শুকানোর দড়ির উপরে রেখে রুমের দিকে ফিরে আসছিল সাধারণত ফারিয়া একটু স্টাইলিশ আর একটু বোল টাইপের কাপড় পরে আমি আগেই বলেছি। কিন্তু তাই বলে এমন না যে ও আমার সামনে ওড়না ছেড়ে শুধুমাত্র ওকে আমি পরে হাঁটাহাঁটি করবে । কারণ, ওর কামিজ গুলো অনেক টাইট আর সুন্দর ফিটিং এর হয়ে থাকে , এবং ওর শারীরিক গরন ! পরীর মতো শারীরিক গঠন ওর। এত বড় দুধু দুইটার পরপরই পেট নাভি কোমরের জায়গাটা একদম চিকন নাভির পর থেকেই কর্রভ শুরু । 

যাক ফারিয়া আমার সামনে এসে দাঁড়িয়ে বলল দেখ মাহি আজকে তোর মতামত শোনার পরে আমার যেমন অনেক ফ্রি লাগছে  অনেক মুক্ত লাগছে, ঠিক সেইম ভাবে,  হয়তো তোরও লাগছে।  কিন্তু আমাদের মধ্যে যেটা হয়েছে সেটা তো আসলে একটা ভুল, পাপ অনেকের কাছে অন্যায়।  অনেক বড় অন্যায়। কিন্তু সত্যি কথা বলি তোর কাছে বলতে কোন প্রবলেম নেই আমার কাছে ব্যাপারটা অন্যায় বা পাপ কখনো তাই মনে হয় না।  এটা আমার কাছে অনেকটা থেরাপি,  অনেকে দেখা যায় মাসাজ নেয়, কেউ কেউ স্পা করায়, আমার কাছে ব্যাপারটা আমার অনেকটাই এমন।  

আমি ওর কথা আটকে দিয়ে বললাম সেইম আমার কাছে এমনই। কিন্তু ওই যে,  মানুষ কি বলবে হেনতেন ব্লা ব্লা!  বলে মাথা নিচু করে  বিছানায় গিয়ে বসলো।  আমিও সামনে গিয়ে বসে  ওকে  বললাম আমাদের মধ্যে যদি কিছু হয় সেটা তোর আর আমার মধ্যে থাকবে এখানে সমাজ কিংবা মানুষ কোত্থেকে আসলো! অন্যদিকে তোর যেমন সম্মান আর আছে ঠিক সেইমভাবে আমারও আছে মানুষ যখনই সব জানবে তখন স্বাভাবিকভাবে আমাকে খুব সহজ ভাবে নিতে পারবে না!  তাই তোর জন্য যে মন ব্যাপারটাও গোপন রাখা জরুরি সেইম ভাবে আমার জন্য গোপন রাখা জরুরি,  আর আরেকটা কথা  যদি তোর আর আমার মধ্যে আবারও হয় একের অধিক বার হয় তাহলে তোকে আমি প্রমিস করছি কখনোই সেটা ওয়ান সাইডেড হবে না।  

মানে হল ইচ্ছে নাই কিংবা তোর অনুমতি ছাড়া আমি কখনোই তোকে টাচ করবো না প্রমিস করলাম! ফারিয়ার শেষ কথাটা শুনে ছটকা দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে খুব অবাক হয়ে বলল তুই  সত্যি বলছিস?  আমি হ্যাঁ বললাম।  কাপড় চোখের মধ্যে অনেক আনন্দ উল্লাস দেখলাম।  আচমকা আবার আমকে জরিয়ে ধরে থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ থ্যাংক ইউ বলতে থাকলো।  

সেই আগের অনুভূতি।  আমাকে এমন ভাবেই ঝাপটা ধরে আছে যে আমার বুক পুরো লেপ্টে আছে। উঁচু দুই দুধের সাথে আমার বুক মিসে যাচ্ছে, আজকে যেটা হয়েছে সেটা হচ্ছে ফারিয়া সম্ভবত  ফোমের কাপড ব্রা পড়ে আসছে।  বুকের সাথে মিশে যাওয়ার কারণে,  ব্রার কাপদুইটা চাপ দিচ্ছে বুকে।  ওর গায়ের ঘ্রাণ এর কন্ঠ সেই দিনের মতো আবার পাগল করে তুলতেছে।  সেদিন তো আচমকা সবকিছু কিন্তু আজকে ব্যাপারটা অন্যরকম।  

খাটের উপরে বসে থাকা অবস্থায় ও আমাকে জড়িয়ে ধরেছিল।  আমি এবার ওকে ধাক্কা দিয়ে খাটের উপরে শুইয়ে দিলাম।  আমিও  পড়লাম ওর উপরে।  পুরি কার আর কানের চারপাশে অনেকগুলো চুমু খেয়ে,  দুজন দুই বালিশের উপরে শুয়ে ছাদের দিকে তাকিয়ে ফ্রেন্ডস উইথ বেনিফিট বলে একসাথে হা করে হেসে দিলাম।  হাসি শেষ হতে ৩০ থেকে ৬০ লাগলো ।  আমি ফারিয়ার উপরে আবার ঝাঁপিয়ে পড়লাম,  এবার গাল ঘাড় কিংবা কোথাও না ঠোঁট দুটোর দখল নিলাম আমার ঠোঁট দিয়ে।  কতক্ষণ চুমু খেয়েছিলাম জানিনা,  যেটা জানি ফারিয়ার ঠোঁট দুটো টকটকে লাল হয়ে গিয়েছিল।  আর চুমু খেতে খেতে, শক্ত ব্রা পরা ফারিয়ার দুধ দুটো অবিরাম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিলাম বিভিন্নভাবে৷ 


আমি ওর কোমরের নিচে নাভির জায়গায় কামিজটা সরিয়ে দিলাম। কিন্তু সেখানে নাভি নেই! আশেপাশে হাতাহাতি করতে গিয়ে সালোয়ারের ভেতরে আমার হাত ঢুকে যায়। 

ফারিয়া বলল, “এই , কী করছ?”
বললাম, “কি করি জানিনা চুপ কর তো!  
বুঝলাম, ফারিয়া সালোয়ার খুব উপরে পরেনাই । 

যাইহোক  আমি ওকে  ঠোঁটে চুমু খেতে লাগলাম।মাই গড, ওর ঠোট দুইটা কমলার চেরা। ওদিকে প্যান্টের ভিতরে আমার ধোন বাবাজীও ফুলে ফেপে ফুসফুস করছে। আমার হাত দুটি তার পিটে দৌড়াদৌড়ি করছে।আর তার হাত দুটো আমার মুখমন্ডলকে তার ঠোটে চেপে ধরে আছে। দুজনের চুমোয় শুধু চপ্ চপ্ আওয়াজ হচ্ছে। 

কিছুক্ষণ চুমাচুমি আর ঠোট চোষাচোষি করে দুজনেই প্রচন্ডভাবে উত্তেজিত হয়ে কেঁপে উঠলাম।একে অপরকে আমরা পাগলের মত চুষছি।   

 ফারিয়ার  গলায় এক কামড় বসালাম , আহ্ আহ্ আহ্ করে উঠলো ও। বুকে আলতো করে চুমু দিচ্ছি।   ফারিয়া নিজের আঙ্গুল কামড়ে ধরে আছে চোখ বন্ধ করে।   আমি কামিজের উপরেই ফারিয়ার দুধ দুটোতে  চুমুদিয়ে , মুখ ঘসলাম।

চাপ দিয়ে কামিজের গলা দিয়েও ক্লিভেজটা দেখার চেষ্টা করকম।  ফারিয়ার শরীরের সবচেয়ে সুন্দর অংশ হচ্ছে ওর বুব। অসাধারণ সাইজের অদ্ভুত রকমের টাইট। দুধের উপরে চুমু খাওয়ার পরের নিচে নেমে ওর কামিজটা উপরে উঠায় দিলাম। কামিজটার টাইট হওয়ার কারণে পর্যন্ত উপরে উঠে আর বাকিটা উঠলো না । ফারিয়া আজকে কেন জানি কোনরকম কোন বাধা দিচ্ছে না। 

পেটের উপর থেকে কাপড়টা সরানোর পরে ওর মসৃণভেট আর গভীর নাভিটা আমার চোখে পড়ল। আমি আমার নাভির চারপাশে চুমু খাচ্ছি। আর সেই চুমুর কারণে ফারিয়ার ধনুকের মতো বাঁকা হয়ে যাচ্ছে ওর বড় বড় দুধ দুটো আরো উপরে উঠে আসছে। 
আমি পেটে আর কংগ্রেস মুখেতে খেতে খেতে ওর সালোয়ারটা টেনে একটু নিচে নামিয়ে তলপেটে চুমু খেতে চেয়েছিলাম! ফারিয়ার লাভ দিয়ে উঠে আমাকে থামিয়ে দিয়ে বললো না না না আজকে না। আমি ওই স্টেপের না গিয়ে ঠিক ওর দুধ বরাবর আমার ঠোঁট দুটো নিয়ে এসে আর অন্যদিকে একটা হাত ওর উরুর মধ্যে ওকে আদর করতে লাগলাম। 

ড্রেসটা এতটাই টাইট সে কামিজটা বুকের উঠানোটা কোনরকমে সম্ভব হচ্ছিল না। তাই আমি ফারিয়াকে আমার বুকের উপর উঠিয়ে নিলম। ও এখন আমার বুকের উপরে উঠে আমার ঠোটে চুমু খাচ্ছে আর আমি ওর নিচে। আমার দুটো হাত ওর পিঠে কামিজের জিপার বা চেইন খুঁজে বেড়াচ্ছে। চেনটা খুঁজে পাওয়ার সাথে সাথে এক টানে সিমটা নামিয়ে দিলাম আর হেঁচকা টান দিয়ে ফারিয়াকে বিছানায় ফেলে আমি ওর উপরে চলে আসলাম। পেছনের জেলটা নামিয়ে তারপর পরে কামিজটা হালকা হয়ে গেল। 

আমার চোখের সামনে বেরিয়ে পড়ল ফারিয়ার সেই বিখ্যাত বড় দুধ দুটো যার ওপরে আবার ফোমের ব্রা পরানো ব্রাটা দেখতে সুন্দর কালো রঙের ব্রাটা ফেটে বেরিয়ে যাবে  এমন একটা অবস্থা দুধ দুইটার। 
ফারিয়া বলে উঠলো মাহি তুই একটা জানোয়ার। আমি চাচ্ছিলাম না আজকে এগুলো তোকে দিতে কিন্তু তুই আদায় করে নিলি। ফারিয়ার চোখের দিকে তাকিয়ে ফিসফিস করে বললাম, তোকে খেয়ে ফেলবো !!
কামিজটা ওর বুকের উপর থেকে সরানোর পরে কিছুক্ষণ হা করে ফারিয়ার বুকের দিকে তাকিয়ে ছিলাম । এতটাই স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিলাম যে এতক্ষন ফারিয়া আমার পাগলামি উপভোগ করছিল সে আমাকে চুপ হয়ে থাকতে দেখে বলল কিরে কি হয়েছে? 
আমি বললাম কিছু না আমি পাগল হয়েছি।
ফারিয়া অনেকটা সেক্সুয়াল স্বরে জিজ্ঞেস করল, কি দেখে আপনি পাগল হয়েছেন শুনি?
আমি বললাম, সবকিছু দেখে। সবচেয়ে বেশি যেটা দেখিস স্তম্ভিদ হয়ে গেলাম সেটা হচ্ছে তোমার বুকটা। 

তুমি হয়তো জানো না, এই সুন্দর বুকটা ক্যাম্পাসের কত ছাত্র আর শিক্ষকের পরম আরাধ্যের। এত মানুষ যে রাতে আমার এই সুন্দর বুকটার কথা কল্পনা করে বাথরুমে গিয়ে খেচাখেচি করেছে তার কোন ইয়াত্তা নাই। 

 

চলবে... 

বন্ধু সিরিজের সকল গল্প গুলঃ বন্ধু | ভার্সিটি পড়ুয়া পাঁচ মেয়ে আর এক ছেলের গ্রুপের বিশেষ গল্প 


👇👇👇👇👇👇👇👇👇  গুরুত্তপুর্ন অবশ্যই পড়ুন👇👇👇👇👇👇👇👇

 আপনি যদি একজন বাঙালি, নারী হয়ে থাকেন প্রাপ্তবয়স্ক,  ওপেন মাইন্ডেড  এবং  আপনার যদি মনের মধ্যে  চটি গল্পের মত ফ্যান্টাসি কাজ করে,  কিন্তু তা সবার সাথে শেয়ার করতে পারছেন না?
 এমন একজন পার্টনার দরকার যে আপনার গোপনীয়তা বজায় রেখে আপনার সাথে,  ফেসবুক মেসেজে কিংবা সামনাসামনি আপনার ওই ফ্যান্টাসি  পূরণে আপনাকে সাহায্য করবে,  আপনার গোপনীয়তা এবং সম্মান বজায় রেখে।  তাহলে এই লিংকে ক্লিক করে,  মেসেজ করুন।  এখানে ক্লিক করুন! 
সামান্য একটু সাহস করলেই হয়তো ফ্যান্টাসি গুলো সত্যি হতে পারে! এখানে ক্লিক করে মেসেজ অপশনে মেসেজ দিন!  এখনি। 
মনে রাখবেন আপনার সম্মান এবং গোপনীয়তা যেমন গুরুত্বপূর্ণ ঠিক তেমনি আপনি আমার সাথে কথা বলবেন এবং আমার সম্মান ও পরিচয়টাও ঠিক ততটাই গুরুত্বপূর্ণ! তাই,  আপনার যেমন আপনার পরিচয় প্রকাশ হয়ে যাওয়ার ভয় আছে আমারও  রয়েছে।  আপনি পরিচয়টাকে সম্মান করবেন পরিচয়টাকে আমি সম্মান করব। 
*******************



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ