Subscribe Us

Header Ads

বন্ধু | ভার্সিটি পড়ুয়া পাঁচ মেয়ে আর এক ছেলের গ্রুপের বিশেষ গল্প | পর্ব ৪৪ (নতুন আপডেট)

 

বন্ধু | ভার্সিটি পড়ুয়া পাঁচ মেয়ে আর এক ছেলের গ্রুপের বিশেষ গল্প | পর্ব ৪৪ (নতুন আপডেট) 


আমাকে তাকাতে দেখে ফারিয়া বলল কি দেখিস। আমি বললাম তোকে। ফারিয়া বলল আমাকে দেখার কি আছে। ঘামে ভিজে একদম চ্যাটচ্যাটে হয়ে আছি। নিশ্চয় দেখে ভূতের মত মনে হচ্ছে। আমি বললাম না। তোকে ঘামে ভেজা অবস্থায় দারুণ লাগছে। মনে হচ্ছে এরকম ঘামে ভেজা ফারিয়া অন্য সবার থেকে বেশি সুন্দর। ফারিয়া হাসতে থাকল। এরকম চিজি লাইন শুনলে কে না হাসবে। আমি শুনলে আমি নিজেই হয়ত টিজ করে ভূত ছাড়িয়ে দিতাম। কিন্তু কামের আগুন অন্য আগুন। সেখানে সব সহি। হাসতে হাসতে ফারিয়া বলল এরকম ঘামে মানুষ কে ভাল লাগে কিভাবে। আর ঘামের পর যে বোটকা গন্ধটা হয় সেটা আমার সহ্য হয় না। এরপর আমি যেটা বললাম এটাকে কামজ্বরে মানুষের প্রলাপ ছাড়া আর কি বলা  যায়। অন্য সময় সহস্র বছরেও ফারিয়া কে এটা আমার বলতে পারার কথা না। আমি বললাম তোর ঘামের গন্ধ কে বলল বোটকা। মনে নেই আমার বাসায় তোকে চুমু খাবার সময় তুই হালকা ঘেমে ছিল। সেই গন্ধ আমাকে পাগল করে দিয়েছিল। জুলিয়েট না আসলে চুষে চুষে তোর সেই  গন্ধ আমি খেয়ে নিতাম। তোর নাকের উপর থাকা ঘামের বিন্দু খেয়ে নিয়েছিলাম খেয়াল নেই। আমার কথার সাথে সাথে ফারিয়ার চোখ বড় বড় হয়ে যাচ্ছে খেয়াল করলাম সাথে গালটা লাল। গত দুই এক মাস ধরে ফারিয়া আর আমার সবার আড়ালে একটু একটু ফ্লার্টিং হচ্ছে সেটাই তেমন কিছু নয়। আমার ফ্লার্টে ফারিয়া আর কিছুটা হয়ত মেক আউট হয়েছে কিন্তু এভাবে আগ্রাসী ভাবে কিছু বলা হয় নি। ফারিয়া কি উত্তর দিবে বোধহয় বুঝতে পারছে না।  আমি এইবার ফিস ফিস করে বললাম মনে নেই তোর গলা ঘাড় চেটে দিয়েছিলাম। সেখানে ঘামের গন্ধের সাথে তোর গন্ধ মিশে ছিল। তোর গন্ধ মিশে থাকলে আর সব গন্ধ পাগল করে দিতে পারে। ফারিয়া তখন জোরে জোরে শ্বাস নিচ্ছে। ফোস ফোস করে নিশ্বাস নিতে নিতেই ফারিয়া বলল বাজে বকিস না। ঘামের গন্ধ কীভাবে ভাল লাগে। আমি প্রশ্ন করলাম তোর বিশ্বাস হচ্ছে না? ফারিয়া মাথা নেড়ে বলল না। আমি তখন ঘোরগ্রস্ত। তাই উত্তর দেওয়া শুরু করলাম। ঘামের গন্ধের সাথে তোর শরীরের গন্ধ যখন মিশে যায় তখন সেটা অন্য রকম এক গন্ধ। সেটার সাথে আর কিছু তুলনা চলে না। তুই জানিস না। এই গন্ধ কতটা পাগল করে দিতে পারে। আমাকে অন্তত দেয়। তুই জানিস না ঐদিন পাওয়া তোর সেই গন্ধ কতদিন আমার মাথার ভিতর ঘুরছে।  আর কোনদিন সেই গন্ধ আবার পাব কিনা ভেবে ভেবে মাথা খারাপ হয়ে যাচ্ছিল। সেইদিন ক্লাস শেষে সবাই নিচে দাঁড়িয়ে যখন গল্প করছিল তখন তোর পাশে ঘেষে দাড়িয়েছিলাম শুধু এইটুকু গন্ধের জন্য। কিন্তু তোর পারফিউমের গন্ধের জন্য সব চাপা পড়ে গিয়েছিল। বিস্ময়ে চোখ বড় হয়ে যাওয়া ফারিয়া ফিস ফিস করে বলল তোর পারফিউমের গন্ধের থেকে ঘামের গন্ধ ভাল লাগে!!! আমি বললাম তুই ভুল করছিস। এটা খালি ঘামের গন্ধ নয়। ঘাম আর তোর শরীরের স্বাভাবিক ঘ্রাণ মিশে যে ঘাণ তৈরি হয়ে সেটা আমার কাছে  মদের মত। মাতাল করে দেয়। আমি তখন ঘোরগ্রস্ত পাগল। কি বলছি কিছুর ঠিক নেই। কিন্তু ফারিয়াও বুঝি আস্তে আস্তে ঘোর গ্রস্ত হয়ে পড়ছে। অবিশ্বাসী চোখে আমার ব্যাখ্যা শুনে যেন বিশ্বাসের ভিত নড়ে যাচ্ছে। আমি বললাম প্রমাণ চাস। গরমে আর আমার পাগলামীর  যৌথ আক্রমণে লাল হয়ে যাওয়া ফারিয়া কোন উত্তর দিল না। পুরো করিডোর ফাকা। নিচ থেকে অল্প কিছু কথার শব্দ আর মাঝে মাঝে দুই একটা রিক্সার টুংটাং। দূরে কোথাও কাকের ডাক। সব কিছু ছাপিয়ে সবচেয়ে জোরে যেন শোনা যাচ্ছে ফারিয়ার নিশ্বাস নেবার শব্দ। বিশ্বাস অবিশ্বাসের দোলাচালে আর বাড়ছে যেন নিশ্বাস নেবার গতি। আমি বললাম তুই প্রমাণ চাস না? ফারিয়া হ্যা সূচক মাথা নাড়ল। আমি বললাম আয় তাহলে আমার সাথে। ফারিয়া কোন কথা না বলে আমাকে ফলো করলো। অনেক পড়ে ফারিয়া অবশ্য বলেছিল সেদিন আমাকে কোন প্রশ্ন না করে কেন সে ফলো করেছিল এই প্রশ্ন নিজেই নিজেকে করে কোন  উত্তর পায় নি। আমার ব্যখ্যা ছিল অনেক সময় নিজের বিশ্বাস কে টলে যেতে দেখলে মানুষ তার বিশ্বাসের শেষ পরীক্ষা নিতে চায় যাতে বুঝতে পারে তার বিশ্বাসের ভিত্তি কত মজবুত ছিল। ফারিয়াও সেটা করছিল সেদিন, অনেকটা না বুঝে।



দুপুর বেলা এমনিতেই করিডোরে ভীড় কম থাকে। তারপর পরীক্ষা সামনে তাই কোন ক্লাস নেই। এরপর বৃহস্পতিবার, সাপ্তাহের শেষদিন। সব মিলিয়ে সেদিনের করিডোর একদম ফাকা। ক্লাসরুম গুলোও। আমাদের ডিপার্টমেন্টের অফিসরুম একদম সামনের করিডোরে। কলাভবনের মাঝবরাবর যে করিডোর গুলো সেগুলোতে স্যারদের সারি সারি রুম। সেগুলো পেড়িয়ে সামনে গেলেই একটা ক্লাসরুম আছে। সাথে লাগোয়া স্যারদের রুম থাকায় সাধারণত ক্লাস ছাড়া কেউ এখানে থাকে না। আবার আশেপাশে সিড়ি বা লিফট না থাকায় হঠাত উপর বা নিচ থেকে কার আসার সম্ভাবনা কম। আমার মাথায় প্রথমেই এই রুমটার কথাই মাথায় এসেছে। হেটে হেটে ঐরুমের দিকে রওনা দিলাম। আর আমার পাশে ফারিয়া। আমাকে জিজ্ঞেস করল না কোথায় যাচ্ছি। রুমের দরজার সামনে দাঁড়িয়ে আবার চারিদিকে তাকালাম। একদম ফাকা করিডোর। সব স্যারদের রুম বন্ধ। বিকাল পাচটায় রুম বন্ধ করতে কেউ আসার আগে আর কার না আসার সম্ভাবনা বেশি। ফারিয়া কে বললাম ভিতরে চল। চোখ বড় বড় করে ফারিয়া তাকালো, যেন প্রশ্ন করল কেন। আমি বললাম তুই প্রমাণ চাস। ফারিয়া মাথা নাড়ল। আমি চোখ দিয়ে রুমের দিকে ইশারা করলাম। ফারিয়া আস্তে আস্তে রুমের ভিতরে ঢুকল। রুমের দুইটা দরজা। সামনে আর পিছনে। পিছনের দরজাটা বন্ধ। আমি রুমে ঢুকে আস্তে করে ফারিয়ার হাত ধরলাম। ফারিয়া কিছু বলবে নাকি কিছু বলবে না এই দ্বিধার ভিতর তাকিয়ে থাকল কয়েক সেকেন্ড। আমি আমার  ব্যাগ টা আস্তে করে একটা বেঞ্চের উপর রেখে দিলাম। তারপর ওর কাধে ঝুলে থাকা ব্যাগটা আস্তে করে সরিয়ে আমার ব্যাগের পাশে রাখলাম। এরপর হাত ধরে ওকে নিয়ে ক্লাসের শেষ মাথায়। অনেক পরে ফারিয়া বলেছিল আমি কি করব এই কৌতুহলের কারণে নাকি সেইদিন আমাকে বারণ করতে পারে নি। কিউরিসিটি কিলড দ্যা ক্যাটস।



শেষমাথার এই জায়গা একদম ক্লাসের ভিতরে না ঢুকলে দেখা যায় না। অনেকটা আড়াল বাইরে থেকে। দেয়াল ঘেষে দুইজন দাঁড়ানো। দুই পাশে বেঞ্চের সারি। আমি এইবার ফারিয়ার গালের কাছে মুখ নিয়ে গিয়ে আবার জিজ্ঞেস করলাম প্রমাণ চাস ঠিক না? ফারিয়া মাথা নাড়ল। আমি এইবার আলতো করে লাল হয়ে যাওয়া গালে একটা চুমু খেলাম। কারেন্ট নেই তাই ফ্যান বন্ধ। বাইরের গরম যেন ভিতরের রুমে আর গুমোট হয়ে উঠেছে। আমরা দুই জনেই ঘামছি। গরম আর উত্তেজনায়। জিহবা বের করে গালটা আলতো করে চেটে দিলাম। শিউরে উঠলো যেন ফারিয়া। আস্তে আস্তে করে জিহবার পরশ গাল বেয়ে গলায় নামছে, কাপছে ফারিয়া। আমার ডান হাত ফারিয়ার বাম  হাত ধরা আর বাম হাত ফারিয়ার কোমড়ে ভারসাম্য রক্ষার জন্য রাখা। ফারিয়ার ডান হাত নিশ্চল ওর শরীরের পাশে রাখা। গলার উপর আসতেই গলার চামড়া ঠোটের ভিতর পুরে সুরুত করে খেয়ে নেবার শব্দ করলাম। ফারিয়ার কম্পন যেন টের পাচ্ছি হাতে। আমি এইবার কানের কাছে মুখ নিয়ে বললাম দেখলি কিভাবে তোর ঘাম খেয়ে নিচ্ছি। একমাত্র তোর শরীরের গন্ধের জন্য পারছি বুঝছিস। ফারিয়ার তখন হরিণের চোখে আলো পড়লে যেমন দিগশূন্য হয়ে নিশ্চল দাড়িয় পড়ে ঠিক সেরকম অবস্থা। আমি আমার কথার দৃঢতা প্রমাণের জন্য যেন একবার ডানগাল আরেক বার বাম গালে জিহবা বুলিয়ে যাচ্ছি। আর সময়ে সময়ে গাল থেকে সেই জিহবা গলা পর্যন্ত নেমে আসছে। আমার তখন নিজের উপর যেন নিয়ন্ত্রণ নেই। সমস্ত যুক্তির উপর তখন শরীর দখল নিয়ে নিয়েছে। আস্তে আস্তে কোমরে রাখা হাত ফতুয়ার নিচের অংশ গুটিয়ে উপরে তুলে আনছে। ফারিয়া উহ করে একটু প্রতিবাদ করতে চাইল। তাই ফারিয়ার পুরো ঠোট নিজের ঠোটের ভিতর চালান করে দিলাম। প্রথমে আমি খালি ঠোটের স্বাদ নিচ্ছিলাম। ত্রিশ সেকেন্ড পর ফারিয়াও যেন এক্টিভ হয়ে উঠলো। ওর ঠোটও যেন আমার ঠোট কে ভিতরে পুরে ফেলতে চাইছে। আমাদের জিহাবা যেন নিজেদের ভিতর সাপলুডু খেলছে। এর ভিতরে নিচে ফতুয়ার কাপড় তুলতে তুলতে প্রায় ফারিয়ার বড় দুধের শেষ প্রান্তে। আমি আস্তে করে পাশের বেঞ্চে বসে দাঁড়ানো ফারিয়ার দিকে তাকালাম। ঘোরগ্রস্ত চোখ, কানের পাশে ঘামের চিহ্ন, লাল গাল। আর বুকের কাছে পর্যন্ত  উঠানো জামা।  প্রথম বারের মত ফারিয়ার নাভি আমার সামনে। গভীর। ফারিয়া একটু বাল্কি। পেটে হালকা চর্বির স্তর। ফর্সা পেটে গভীর নাভি আর হালকা চর্বি যেন আকর্ষণের সব সংজ্ঞা কে নতুন করে লিখতে চাইছে। পেটের উপর হালকা ঘামের দাগ। ফারিয়ার দিকে চেয়ে বললাম তোর ঘাম আমার কাছে কিছুই না। এই  বলে    নাভীর উপর হালকা করে চুমু খেলাম। তারপর শুরু হল জিহবার আক্রমন। চাটছি তো চাটছি। ফারিয়া কাপছে। মাঝে মাঝে সাপের জিহবার মত হিস হিস করে আমার জিহবা ফারিয়ার গভীর নাভির অতলে যেতে চাইছে। ফারিয়া তখন দেয়ালে হেলান দিয়ে দাঁড়ানো। আমি ওর পেটের উপর আক্রমণ চালাচ্ছি। আর আমার হাত উপরে উঠতে উঠতে ওর দুই দুধের দখল নিয়ে নিয়েছে। ব্রায়ের উপর দিয়েই দলাই মলাই করে দিচ্ছি ক্লাসের হাজারো ছেলের স্বপ্নের বুক কে। কিছুক্ষণ পর ওকে আস্তে করে বেঞ্চে পাশে বসালাম। হাপরের মত উঠা নামা করছে ওর বুক।


দুইজন দুই জনের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে হঠাত যেন একসাথে দুই জোড়া ঠোট একে অন্যকে আক্রমণে ঝাপিয়ে পড়ল। আমার হাত তখন ফারিয়ার ব্রায়ের কাপ ঠেলে ওর দুধের উপর নিয়ে গেছে। আর দুই স্তন কে হাতের মাঝে নিয়ে আচ্ছা করে আদর করে দিচ্ছে। একটু পর নিশ্বাস নেবার জন্য দুই জনকেই থামতে হলো। একে অন্যের দিকে তাকিয়ে জোরে জোরে নিশ্বাস নিচ্ছি কিন্তু নিচে আমার হাত ফারিয়ার দুধের উপর দলাই মলাই চালিয়ে যাচ্ছে। ফারিয়ার দুধের একটা বৈশিষ্ট্য হল ওর নিপল লম্বাটে না বরং খাট এবং অনেক মোটা। সাদা দুই পাহাড়ের উপর দুই কাল চূড়া। ফারিয়া কে জিজ্ঞেস করলাম আমার কথা বিশ্বাস হয়েছে কিনা। একটা দুষ্টমি হাসি দিয়ে ফারিয়া কোন  উত্তর দিল না। আমি তাই হাতের মাঝে থাকা ফারিয়ার মোটা বোটা দুটা ইচ্ছে করেই একটু মুচড়ে দিলাম। উপরের ঠোট দিয়ে নিচের ঠোট চেপে ফারিয়া ইশশশশ করে উঠল। সেই শব্দে আমার নজর যেন এবার বোটা জোড়ার উপর এসে পড়ল। ওর দিকে তাকিয়ে আস্তে আস্তে করে মাথা ওর দুধের উপর নামিয়ে আনলাম। মুখের ভিতর পুরে ফেলা একটা বোটা তখন জিহবার আক্রমণ সামলাতে ব্যস্ত আর অন্য বোটা আমার হাতের আক্রমণ। গরম, ঘাম, পরীক্ষার ফর্ম সব তখন হিসেবের বাইরে। ফারিয়ার এক হাত আমার পিঠে ঘুরে বেড়াচ্ছে আর আরেক হাত আমার মাথায়। আমার এক  হাত ফারিয়ার নাভির উপর আরেক হাত ওর দুধে। আর আমার মুখের ভিতর আরেক দুধ। একটু পর পর এক হাতে মুচড়ে দিচ্ছি ফারিয়ার বোটা আর মুখের ভিতর দাতের কামড়ে মুচড়ে দিচ্ছি আরেক বোটা। এতক্ষণ চুপ থাকা ফারিয়ার গলায় আস্তে আস্তে শব্দ আসছে। মাহিইইইই, উউউফফফ, ইশহহহ। আস্তেইইইই। আমার হাত আর মুখের আক্রমণে ফারিয়ার খেয়াল নেই আরেক হাত কই যাচ্ছে। পালাজোর ইলাস্টিক অতিক্রম করে আমার হাত তখন ভিতরে। ফারিয়ায়র প্যান্টির ইলাস্টিকে যখন আমার হাত তখন ওর টনক নড়ল। ফারিয়া বলে উঠল কি করছিস কেউ এসে গেলে কেলেংকারি কান্ড হয়ে যাবে। আমি তখন স্বাভাবিক সব যুক্তি বুদ্ধির উপরে। ফারিয়া তাই এক হাত দিয়ে আমার প্যান্টির ভিতর যেতে চাওয়া হাত ধরে রেখেছে। আমি এইবার মাথা তুলে ওর দিকে তাকালাম। বললাম তুই জানতে চেয়েছিলি না তোর ঘামের গন্ধ কেমন করে ভাল লাগে। তুই জানিস আমি খালি তোর ঘামের গন্ধ না। তোর রানের ফাকে আটকে থাকা গুহার গন্ধও স্বপ্নে পাই। জানিস। মনে হয়ে নাক নিয়ে শুকে নিই জনমের মত এই ঘ্রাণ। চেটে চেটে বুঝে নিই সেই ঘ্রাণের স্বাদ। একবারের মত দেখতে দে সেই ঘ্রাণ। আমার কথার তোরে ফারিয়া যেন খেয়ে হারিয়ে ফেলল। আটকে থাকা পা যেন হালকা ফাক হলো আর আমার হাত আটকে রাখা ফারিয়ার হাত একটু ঢিলে দিল। এইটুকু সুযোগের অপেক্ষায় যেন ছিলাম আমি। আবার ঝাপিয়ে পড়লাম উচু উচু দুধে, কাল খাট বোটায়। আর আমার হাত ভিতরে ঘুরে ঘুরে যেন বুঝে নিচ্ছে নিজের অধিকার। হালকা বাল, ফোলা গুদ, আর গুদের উপর  উত্তেজনায় দাঁড়িয়ে যাওয়া চামড়া। সাথে ফারিয়ার উফফফফফ, আহহহহহ, ইসশহহহ, আস্তেইইইই। 



আস্তে আস্তে আমার তর্জনী তার জায়গা করে নিল। ভিজে জব জব হয়ে যাওয়া গুহায় যাওয়ার রাস্তায় আস্তে আস্তে আসা যাওয়া শুরু করল। সাথে আমার দুধের উপর আক্রমন। ফারিয়া বলছে উফফফ মা। মেরে ফেলছিস আমায়। কি করছিস তুই? কি করছিস তুই? আমি হালকা করে মাথা তুলে বললাম খাচ্ছি। তোর দুধ খাচ্ছি, বোটা খাচ্ছি। সব খাচ্ছি। আমার কথায় যেন ফারিয়ার গুদের ভিতর টা কেপে উঠল। ফারিয়া বলে যাচ্ছে কি করছিস, উফফ, আহহহ, সব খেয়ে ফেলছিস তুই আমার। আমি এইবার কামে দিকভ্রান্ত হয়ে যাওয়া চোখের ভিতর তাকিয়ে বললাম তুই না বিশ্বাস করছিলি না ঘামের গন্ধ কিভাবে ভাল লাগে। আমি তোকে প্রমান দিয়েছে। আর প্রমাণ চাস? ফারিয়া তখন সব উত্তরের উপরে। কি হয় কি হয় এই ভাবতে ভাবতে ও তখন উত্তেজনায় কাপছে আর তাকিয়ে আছে। আমি ওর গুদের ভিতর থেকে আমার ভিজে যাওয়া আংগুল বের করে আমার মুখে পুরে দিলাম। নিজের আংগুল নিজে চুষে ফারিয়ার গুদের রস পরিষ্কার করতে করতে বললাম দেখে নিস তোর ভিতরের সব একদিন আমি খেয়ে নিব। তখন বুঝবি। চুষে চুষে তোর সব কিছু আমি খেয়ে নিব। ফারিয়া যেন এবার পাগল হয়ে গেল। আমার উপর ঝাপিয়ে পড়ে গালে ঘাড়ে চুমু খাচ্ছে। চুল ছড়ানো উদভ্রান্ত। আমি ওকে আস্তে করে সরিয়ে দেয়াল ঘেষে দাড় করিয়ে দিলাম। ঠোট জোড়া মুখের ভিতর পুর নিয়ে বাম হাতটা ওর পালাজোর ভিতর ঢুকিয়ে আবার গুদে আক্রমণ শুরু করলাম। আর অন্য হাতে পিছনে নিয়ে পালাজোর ভিতর দিয়ে ওর পাছা কে কবজায় নিতে ব্যস্ত। সেই বিখ্যাত পাছা। যার দুলনিতে ক্লাসের সবাই হেলে পড়ে। ছেলেদের স্বপ্নে হাজার হাজার বিস্ফোরণের কারণ যেই পাছা। প্যান্টির ভিতর দিয়ে হাত নিয়ে একবার পাছার ডান আরেকবার বাম দাবনা আচ্ছা করে দলাই মলাই করে দিচ্ছি। ফারিয়ার মুখে উম্ম উম্ম উম্ম ছাড়া আর কোন শব্দ নেই। বাম হাতের তর্জনী গুদের ভিতর রাস্তা দিয়ে আসা যাওয়ায় ব্যস্ত। আর এদিকে ডান হাত পাছার দুই দাবনার গিরি খাতের মাঝ দিয়ে ঘুরতে ঘুরতে পাছার ছিদ্রের সামনে। আস্তে করে আমার কেনো আংগুল্টা পাছার ভিতর ঢুকানোর চেষ্টা করতে ফারিয়ার মাথা যেন খারাপ হয়ে গেল। ফারিয়া আমার চুমু ছাড়িয়ে আমার ঘাড়ে কামড়ে ধরে গো গো শব্দ করতে থাকল। তখন ব্যাথা টের না পেলেও পরে বাসায় গিয়ে টের পেলাম ঘাড়ের কাছটা কামড়ে পুরো নীল হয়ে গেছে। কিন্তু তখন সেসব দেখবার সময় কই। ফারিয়ার সেই গুরু নিতম্বের গুহ্য দ্বারের সন্ধান পেয়ে আমিও তখন পাগল। একহাতে গুদের দ্বারে তর্জনী ভিতরে যাচ্ছে আসছে মাঝে মাঝে গুদের উপর চামড়া কে আংগুলের মাঝে নিয়ে মুচড়ে দিচ্ছে। আর অন্য হাত খুব সপ্তপনে পাছার ছিদ্রে কেনো আংগুল ঢুকানোর চেষ্টা করছে। গুদের জায়গায় ফারিয়ার নিজের রসে টসটসে হয়ে থাকায় কোন সমস্যা হচ্ছে না কিন্তু পাছায় ব্যাপার ভিন্ন। তাই হাত বের করে নিজের আংগুলে নিজেই একদলা থুতু দিলাম। তারপর আবার পালাজোর, প্যান্টির ইলেস্টিক পেরিয়ে পাছার গোপন দ্বারের ভিতর যাওয়ার ষড়যন্ত্র করছে আমার আংগুল। এবার যৌথ আক্রমণে ফারিয়া যেন সব সীমার উপরে উঠে গেল। উফফফফ, আহহহহহহহ, ইইইইইই, মাগোওওওওওও, আহহহ, কি করছিইসসস, খেয়ে ফেললোউঅ আমাকে। আর এর মাঝে মাঝে আমার কাধে জোরালো কামড়। আমিও তখন এসব গ্রাহ্য করার বাইরে। আক্রমণ চলছে। এই গুদ আর পাছার দখল যেন আজই পেতে হবে আমায়। মাগোওওওওওও মেরে ফেললো, আহহহহহ, আর পারছি না, ছেড়েএ এ দে। আমি খালি ফিস ফিস করে বললাম আজকে প্রমাণ দিয়ে তবে ছাড়ব। এই বলে গুদে পাছায় আক্রমণ আর সাথে ওর ফতুয়ার উপর দিয়ে ওর পিঠে কামড়ে ধরলাম। এটাই সম্ভবত ছিল শেষ আক্রমণ। ফারিয়া খালি তখন বলছে আর পারছি না নানানানা, মাআআআআআ, উফফফফফ, মরে গেলাম্মম্ম। এই বলে হঠাত করে ওর পুরো শরীরে যেন ঝাকির পর ঝাকি আসতে থাকল। ওর পাছা আর গুদের ছিদ্র যেন যৌথ ভাবে আমার আংগুল কে ভিতরে আটকে ফেলতে চাইছে। এভাবে কয়েক সেকেন্ড পর ওর সারা শরীর যেন ছেড়ে দিল। ফারিয়া আগেই বলেছি একটু বাল্কি। পাচফুট সাত। তাই ওর ওজন খুব একটা কম না। ওর পুরো শরীর আমার উপরে তখন আমি তখনো পাগলের মত আক্রমণ চালিয়ে যাচ্ছি। ফারিয়ার মুখে খালি উউউউউউউ একটা শব্দ। ওর গুদের ভিতর টা শেষবার যেন একতা ঝাকি দিল তারপর ও একদম চুপ। যেন পুরো মৃত মানুষ। কোন নড়াচড়া নেই, কোন শব্দ নেই। আমি তাই আস্তে করে ওকে বেঞ্চে বসিয়ে দিলাম। ওর চোখের মনি যেন উলটো পালটা ভাবে চোখের ভিতর ঘুরছে। বসিয়ে দেবার পর আস্তে করে ও বেঞ্চে শুয়ে পড়ল। এভাবে প্রায় এক মিনিট যাবার পর যেন আস্তে আস্তে ওর চোখের মনি আবার স্বাভাবিক হলো। আমার দিকে প্রায় অবিশ্বাস্য এক দৃষ্টি দিয়ে ও তাকিয়ে থাকল। যেন  বিশ্বাস হচ্ছে না ওর। আস্তে করে আমাকে একবার বলল থাংকিউ। ও যখন ওর ওজন আমার উপর ছেড়ে দিয়েছিলো তখনি ওর ওর্গাজম হয়েছে। চরম অর্গাজমে মানুষ তার শরীরের  উপর নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলে তাই ফ্রেঞ্চরা এর নাম দিয়েছে La petite mort। দ্যা লিটেল ডেথ। ফারিয়া আমাকে জিজ্ঞেস করল কিভাবে করলি তুই এইসব। আমি খালি উত্তর দিলাম La petite mort।


চলবে... 




👇👇👇👇👇👇👇👇👇  গুরুত্তপুর্ন অবশ্যই পড়ুন👇👇👇👇👇👇👇👇

 আপনি যদি একজন বাঙালি, নারী হয়ে থাকেন প্রাপ্তবয়স্ক,  ওপেন মাইন্ডেড  এবং  আপনার যদি মনের মধ্যে  চটি গল্পের মত ফ্যান্টাসি কাজ করে,  কিন্তু তা সবার সাথে শেয়ার করতে পারছেন না?
 এমন একজন পার্টনার দরকার যে আপনার গোপনীয়তা বজায় রেখে আপনার সাথে,  ফেসবুক মেসেজে কিংবা সামনাসামনি আপনার ওই ফ্যান্টাসি  পূরণে আপনাকে সাহায্য করবে,  আপনার গোপনীয়তা এবং সম্মান বজায় রেখে।  তাহলে এই লিংকে ক্লিক করে,  মেসেজ করুন।  এখানে ক্লিক করুন! 
সামান্য একটু সাহস করলেই হয়তো ফ্যান্টাসি গুলো সত্যি হতে পারে! এখানে ক্লিক করে মেসেজ অপশনে মেসেজ দিন!  এখনি। 
মনে রাখবেন আপনার সম্মান এবং গোপনীয়তা যেমন গুরুত্বপূর্ণ ঠিক তেমনি আপনি আমার সাথে কথা বলবেন এবং আমার সম্মান ও পরিচয়টাও ঠিক ততটাই গুরুত্বপূর্ণ! তাই,  আপনার যেমন আপনার পরিচয় প্রকাশ হয়ে যাওয়ার ভয় আছে আমারও  রয়েছে।  আপনি পরিচয়টাকে সম্মান করবেন পরিচয়টাকে আমি সম্মান করব। 
*******************



একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ